টিনএজ থাকা অবস্থাতেই আলোচনায় আসেন তিনি। তখন বয়স মাত্র ১৬। নেহায়েত শখেই গিয়েছিলেন এলিট মডেল ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির একটি কাস্টিং কল-এ। হিরা চিনতে দেরি হয়নি এজেন্সির। সেই দিনই তাকে চুক্তিবদ্ধ করে কোম্পানি। কয়েক দিনের মধ্যেই পাড়ি দিয়েছেন নিউইয়র্ক।
সেই থেকে শুরু হয়েছিল কেট আপটনের যাত্রা, তার পরে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। হলিউড ছবি থেকে আন্তর্জাতিক ফ্যাশন ম্যাগাজিন ‘ভোগ’-এর কভার পেজে সবই তার হাতের মুঠোয়। সম্প্রতি ম্যাক্সিম ম্যাগাজিন তাকে পৃথিবীর সেরা যৌন আবেদনময়ীর তকমা দিয়েছে। ওই ম্যাগাজিনের সাম্প্রতিক ইস্যুতে প্রকাশিত হয়েছে এই বছরের হট হান্ড্রেড তালিকা। সেই তালিকায় কার্দাশিয়ান বোনেদেরও পিছনে ফেলে দিয়েছেন কেট। মার্কিন মুলুকের মিশিগানে তার জন্ম। স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড-এর সুইমস্যুটে তার ছবি ঝড় তুলেছিল ২০১০-১১ সালে। ২০১১ সালেই তার একটি হিপ-হপ ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় লিক হতেই তার জনপ্রিয়তা তুঙ্গে উঠে। এরপর ২০১৪ সালে ইন্টারনেটে তার নগ্ন ছবি লিক হওয়া নিয়ে প্রবল বিতর্কও তৈরি হয়। তবে সেই সব নিয়ে মাথা ঘামাননি কেট। মাত্র ২৬ বছর বয়সেই পৃথিবীর সর্বোচ্চ সম্মানির মডেল হিসেবে উঠে এসেছে তার নাম। আর ম্যাক্সিম হট হান্ড্রেড হওয়ার পরে স্বাভাবিক ভাবেই আরও বেড়েছে তার তারকামূল্য।